Khasdobir Youth Action Group ( KYAG )

খাসদবীর ইয়ূথ এ্যাকশন গ্রুপ ( কে.ওয়াই.এ.জি )

সর্বশেষ:

ভিশন

উপরে বর্ণিত অবস্থায় সিলেট শহর এবং শহরতলীর মানুষের জীবণ মান নিমজ্জমান। এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ইংল্যান্ড প্রবাসী ব্যবসায়ী জনাব হারুণ আহমদ তখন দেশে অবস্থানরত। বেকার অর্ধ-শিক্ষিত ও অল্প শিক্ষিত যুবক-যুবতী, যারা দেশের ও সমাজের ভবিষ্যৎ তাদের  সুসংগঠিত ও শৃঙ্খলাবদ্ধ করে তোলার অঙ্গীকার নিয়েকাজে লেগে গেলেন। তিনি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিগণের সহায়তা নিয়ে তরুণ-তরুণীদের মননশীলতাকে সুন্দর করে গঠন করার এবং কর্মহীনদের কর্মীর হাতে গড়ে তোলার অঙ্গীকারাবদ্ধ হলেন। বেকার যুবাদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে তাদের নৈতিক ও মানবিক শিক্ষার ক্ষেত্র প্রস্তুতের ব্রত গ্রহণ করলেন। এ লক্ষ্যে ছোট ছোট দল গঠন করে তাদের ভবিষ্যৎ জীবণ গঠনের উদ্দেশ্যে কিছু পেশাগত শিক্ষা ও নির্মল পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশে খাসদবীর এলাকায় ব্যাপক প্রচারণা শুরু করেন। এতে উত্তম ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেল। সৃষ্ট পরিস্থিতিতে এলাকায় বেকারের কর্মসংস্থান, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা, পেশাগত শিক্ষা, অসহায় সম্বলহীনা নারীদের জীবন ব্যবস্থা,পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবণমান উন্নয়ণের লক্ষ্য নিয়ে কৌশলপত্র প্রস্তুতির উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর কৌশল পত্রে অনুপ্রাণিত হয়ে আবালবৃদ্ধ বনিতা তাকে সমর্থন দানে এগিয়ে আসেন। ক্রমান্বয়ে স্বপ্ন বাস্তবায়ণের ধাপ উন্নতি লাভ করতে থাকে। ইতোমধ্যে জনাব হারুণ আহমদ ইংল্যান্ড এর নাগরিক অবসর প্রাপ্ত সেনাকল্যাণ সংস্থার অবসরকালীন কর্মকর্তা ও সমাজসেবা সংগঠক মিঃ পিটার ঈস্ট্ এম.বি.ই – এর সাহচর্য্য লাভ করেন। মিঃ পিটার ঈস্ট্, যিনি জনাব হারুণ আহমদের পথপ্রদর্শক হিসাবে ছিলেন পরবর্তীতে এলাকার সবাই তাকে পিটার ভাই বলে ডাকতেন । মিঃ পিটারের সাহায্য ও সহযোগিতা তার কর্মপন্থা বেগবান করে তুললো। এ ছাড়া কর্মপন্থার পথনির্দেশনায় এফ.আই.ভি.ডি.বির নির্বাহী পরিচালক জনাব যেহীন আহমদ তাকে উৎসাহ যোগাতে লাগলেন। তদবধি আজ ও পর্যন্ত এফ.আই.ভি.ডি.বি-র সাথে কে.ওয়াই.এ.জি-র সম্পর্ক অটুট। জনাব হারুণ, মিঃ পিটার এবং জনাব যেহীন -এ তিনের কল্পনা প্রসূত কে.ওয়াই.এ.জি. বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে চললো।